1)বহুমুখ বিশিষ্ট ফ্ল্যাট ফ্যান নজল স্প্রে করার জন্য ব্যবহার করতে হবে। একটি নজলের সাথে (যেখানে বহুমুখ বিশিষ্ট নজল পাওয়া সম্ভব নয়) কাটা ধরনের নজল ব্যবহার করতে হবে।
2)জমিতে গজানো আগাছার প্রকারভেদ অনুসারে সঠিক আগাছানিশক সঠিক মাত্রায় এবং সঠিক সময়ে প্রয়োগ করতে হবে।
3)যাতে কোন একটি নির্দিষ্ট আগাছানাশের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন আগাছা জাতি গড়ে উঠতে না পারে সেজন্য ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বিভিন্ন প্রকারের আগাছানাশক ব্যবহার করতে হবে।
4)ফসলের বীজ বোনার পরে কিন্তু আগাছা জন্মানোর আগে মাটিতে পর্যাপ্ত রস থাকাকালীন অবস্থায় আগাছানাশক স্প্রে করতে হবে ।
প্রিয় পৃষ্ঠপোষক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। মানসম্পন্ন কৃষি সাংবাদিকতা সরবরাহ করা এবং গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং লোকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য আমাদের আপনার সমর্থন দরকার।
প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।
Share your comments