ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ এবং নগরায়নের কারণে সবুজ গাছগাছালির এখন দেখা মেলা ভার। বিশেষত শহরাঞ্চলে, চারিদিকে যেদিকেই তাকানো যাক না কেন, শুধু কংক্রিটের জঙ্গল। আধুনিক, নান্দনিক ও সুচারু নক্সায় তৈরী বড় বড় ফ্ল্যাটবাড়ি ও তার রঙের চাকচিক্য অনেক ক্ষেত্রে আমাদের আকৃষ্ট করলেও ‘সবুজ’, তা যেন এখন দুর্লভতম বস্তুগুলির মধ্যে একটি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ চোখের সামনে গাঢ় সবুজ দেখতে কার না ভালো লাগে। বিশেষ করে কম্পিউটারের সামনে একটানা তাকিয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ বারান্দা বা জানলার গ্রীল জড়িয়ে কাঁপতে থাকা কচি সবুজপাতার দিকে তাকালেই যেন দু’চোখ জুড়িয়ে যায় কিংবা পড়তে পড়তে, লিখতে লিখতে বা একটানা কাজ করতে করতে চোখেমুখে যে একঘেয়েমি ও বিষণ্ণতার ছাপ পড়ে, তা দূর করতেও চাই চোখের সামনে শুধু সবুজ আর সবুজ। সকালে ঘুম থেকে উঠেই ঘরের দেওয়াল জুড়ে সবুজ দেখলে চোখে অনুভূত হয় শীতলতার স্পর্শ ও মনে নেমে আসে এক অদ্ভুৎ প্রশান্তি। আর মেট্রোপলিটন শহরগুলিতে যেখানে জায়গার অভাবের কারণে চিরাচরিত বাগান তৈরী সম্ভব নয়, সেখানে সবুজের এসব অসম্ভব আবদার একমাত্র সম্ভবপর করে তুলতে পারে ‘উল্লম্ব বাগান’ (Vertical Garden)।
উল্লম্ব বাগান কি ?
এটিও প্রাথমিকভাবে বাগান তৈরীর একটি পদ্ধতি, তবে আর পাঁচটি চিরাচরিত পন্থার থেকে একটু আলাদা। এখানে কয়েকটি ধাপ বা তলায় একটি গাছের ওপর আরেকটি গাছ লাগিয়ে একটি লম্বালম্বি বাগান তৈরী করা হয়। বিষয়টি শুনে একটু অসম্ভব মনে হতে পারে, অনেকেই ভাবতে পারেন গাছ লাগাতে মাটি লাগে, সার লাগে। তাহলে একটি গাছের ওপর আরেকটি গাছ কীভাবে স্থাপন করা সম্ভব?
কিন্তু বিষয়টি খুব সহজ। ধরা যাক, বাড়ির বারান্দায় একটি টবে একটি গাছ বড় হচ্ছে। ঠিক তার উপরেই ছোট্ট একটি পাত্রে আরকটি গাছ ঝুলিয়ে দেওয়া হল। এটিও কিন্তু ‘উল্লম্ব বাগান’-এর একটি উদাহরণ।
উপরের ব্যাপারটি কী একটু বেশী খরচসাপেক্ষ মনে হচ্ছে? তাই যদি হয়, সেক্ষেত্রে জুতো রাখার পুরনো প্লাস্টিকের র্যাকে মাটি ভরে যদি কিছু বিরুৎ জাতীয় গাছ লাগিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে সেটিও একটি ‘উল্লম্ব বাগান’ হয়ে যাবে।
আবার অনেকসময় কম জায়গার কারণে মেঝেতে গাছ রাখার সমস্যা হলে বারান্দার গ্রীলে একটির উপর আরেকটি টব ঝুলিয়েও ‘উল্লম্ব বাগান’ তৈরী করা যায়। টবের বদলে যদি মগের নধ্যে গাছ লাগিয়ে মগের হাতলটা গ্রীলে ঝুলিয়ে দেওয়া যায়, তাহলে সুবিধা মতো স্থান পরিবর্তন করার ক্ষেত্রেও কোন বাঁধা থাকে না।
গাছ নির্বাচন –
যেহেতু এক্ষেত্রে স্তরে স্তরে বা ধাপে ধাপে তুলনামূলক কম দূরত্বে পরস্পর চারা রোপণ করা হয়, তাই ঘন (Dense), ঝাঁকালো (Compact), খাটো উচ্চতা সম্পন্ন (Short statured) ও অগভীরমূলক (Shallow rooted) যে কোন বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ এর জন্য আদর্শ। তবে স্থানীয় আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে এবং আলো-বাতাসের প্রাপ্যতা ভেদে যে কোন বার্ষিক (Annual) বা বহুবর্ষজীবী (Perennial) ফুল বা গুল্ম কিংবা সবজি, পাতাবাহারি গাছ বা ঔষধি গাছের চারা রোপণ করে খুব সহজেই গড়ে তোলা যায় নিজের মনের মতন ‘উল্লম্ব বাগান’।
ছাদে বা বারান্দায় যেখানে দিনে অন্তত ৪-৫ ঘন্টা আলো পৌছয়, সেসব জায়গায় চাইলেই ফল বা শাক সবজি লাগিয়ে খুব সহজেই ভ্যাটিকাল গার্ডেন গোড়ে তোলা যায়। বিশেষত শীতকালীন ফুল যেমন পিটুনিয়া, প্যানসি, ভার্বেনা, ডায়ানথাস, অ্যাষ্টার, ফ্লক্স, স্যালভিয়া বা সারা বছর ফোটে, এমন ফুল যেমন, মর্নিং গ্লোরি, চাইনিজ টগর, টাইম ফুল (Portulaca) বোগেনিয়া, অ্যান্থুরিয়াম ইত্যাদি দিয়েও খুব সুন্দরভাবে তৈরী করা যায় ‘উল্লম্ব বাগান’। এছাড়াও বিভিন্ন শাকসবজি যেমন, লেটুস, ব্রকোলি, লালশাক, পালংশাক, ফরাস বিনস, লঙ্কা, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি দিয়েও ‘উল্লম্ব বাগান’ বানানো যায়। এতে যেমন পরিবারের সদস্যদের প্রতিদিনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়, তেমনি বাহারি রঙ-বেরঙের সবজি মনের মধ্যে এক অনাবিল স্ফূর্তির সঞ্চার করে। ঘরের ভিতর, লিভিং রুম বা অফিসেও চাইলে ছায়াবান্ধব পাতাবাহারি গাছ যেমন। মানিপ্ল্যান্ট, অ্যালোকেশিয়া, ফার্ন, স্পাইডার লিলি, অ্যান্থুরিয়াম, বোটলিলি, ড্রাসিনা, মনষ্টেরা, রিও প্রভৃতি গাছ দিয়ে ভার্টিক্যাল গার্ডেন বানিয়ে ভিতরের দেওয়ালগুলিকে নান্দনিকভাবে সাজিয়ে তোলা যায়।
উল্লম্ব বাগান তৈরীর উপকরণ ও পদ্ধতি –
ইদানীং বিভিন্ন পদ্ধতিতে যেমন প্লাস্টিক, লোহা, স্টিল বা কাঠের ফ্রেম বানিয়ে দেওয়ালে সেট করে তাতে পোর্টেবল টব ঝুলিয়ে ‘উল্লম্ব বাগান’ তৈরী করা যায়। পাশাপাশি দেয়ালের ধাপে ধাপে সিমেন্টের স্থায়ী বেড বানিয়ে বা পারগোলা, প্রসারিত দড়ি, খিলান, ধাতব গ্রীল ও ঝুলন্ত ধারক ব্যবহার করেও ঘরে খুব সহজে এটি বানানো যায়। তবে খুব বড় মাপের ও অত্যাধুনিক পদ্ধতির উল্লম্ব বাগান তৈরী করতে গেলে যা যা উপকরণ লাগে, তার মধ্যে অনেকগুলি আমাদের দেশে উৎপাদিত না হবার কারণে বাইরের থেকে আমদানি করতে হয়। ফলস্বরূপ সেটি অনেকসময় একটুবেশী খরচসাপেক্ষ হয়ে যায়। তবে দেশীয় প্রচলিত পদ্ধতিতে বাঁশ, কাঠ ও রডের মতো সহজলভ্য উপকরণ দিয়ে তুলনামূলক কম খরচেও ‘উল্লম্ব বাগান’ তৈরী করা সম্ভব।
মাটি নির্বাচন –
‘উল্লম্ব বাগান’-এ গাছ প্রতি মাটির পরিমাপ সংক্রান্ত বিষয়ে একটু সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার। সাধারণত প্রতিটি টবে কম থেকে মাঝারি পরিমাণ মাটি রাখা হয়। স্বভাবতই মাটি যতটা সম্ভব উর্বর হওয়া বাঞ্ছনীয়। তাই মিডিয়াটি দোঁয়াশ মাটি ও কম্পোস্ট সারের ১:১ মিশ্রণ দিয়েই বানানো যেতে পারে। তবে কোন গাছ যদি বেলে- দোআঁশ মাটিতে চাষের উপযোগী হয়, তবে তাতে সেই মাটিই ব্যবহার করা উচিৎ। আবার ‘উল্লম্ব বাগান’টি আয়তনে বড় হলে ও সেকারণে অতটা পরিমাণ মাটি জোগাড় করা অসম্ভবপর হলে সেক্ষেত্রে মাটির পরিবর্তে কোকোডাষ্ট, পার্লাইট, পিটমস, ভার্মিকুলাইট, কেঁচোসার, স্ফ্যাগনাম মস ইত্যাদির সাহায্যে অথবা অর্ধেক কম্পোষ্ট ও অর্ধেক কোকোডাষ্ট মিশিয়েও গ্রোয়িং মিডিয়া তৈরী করা যায়। তবে গ্রোয়িং মিডিয়া বানানোর সময় কিছু বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখা প্রয়োজন। যেমন মিডিয়াটি যেন অজনে হাল্কা হয়, তার উচ্চ জলধারণ ও পরিপোষক ধারণ ক্ষমতা থাকে (High water and nutrient holding capacity), সেটি যেন হাওয়া চলাচলের জন্য যথেষ্ট ঝুরঝুরে হয় ও তার pH অবশ্যই নিরপেক্ষ (Neutral pH) হওয়া উচিৎ। মাটিবিহীন ‘উল্লম্ব বাগান’ যেমন হালকা ও টেকসই হয়, অন্যদিকে কাদা-ময়লা ও রোগ-পোকার আক্রমণও অনেক কম হয়।
জল সরবরাহ –
উল্লম্ব বাগানে ব্যবহৃত গাছ লাগানোর পাত্রগুলি আকারে ছোট হওয়ায় এগুলির জল ধারণ ক্ষমতা কম হয়। তাই পাত্র ও গ্রোয়িং মিডিয়া চয়নের ব্যাপারে সচেতন থাকা উচিৎ, প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী জল সরবরাহ করা উচিৎ। আবার খুব বড় মাপের উল্লম্ব বাগান তৈরী করতে গেলে, সেক্ষেত্রে স্স্বয়ংক্রিয় বিন্দু সেচ (Drip irrgation) পদ্ধতি চালু করে, তার সাথে টাইমার কিংবা সেন্সর সেট করে জল সরবরাহের ব্যবস্থা করা সম্ভব। এছাড়াও বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করে (Rain Water Harvesting) সেই জলও ভার্টিক্যাল গার্ডেনে সেচের কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সূর্যের আলো –
একটি গাছের খাবার তৈরীতে জল, মাটি থেকে আসা পুষ্টি ও সূর্যালোক এই তিনটি উপাদানই সমান ভূমিকা পালন করে। এই পদ্ধতিতে বাগান করলে যেহেতু গাছগুলি একটির উপর আরেকটি থাকে, তাই দিনের মধ্যভাগ সূর্যালোক নিচের দিকের গাছগুলিতে পৌঁছতে পারে না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য গাছগুলিকে এমন জায়গায় রাখতে হবে, যেন দিনের শুরুর ভাগেই সেগুলি পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পায়।
পরিচর্যা –
‘উল্লম্ব বাগান’-এ যেহেতু পরিচিত, দেশীয় ও সহজলভ্য গাছগুলি রোপণ করা হয়, তাই এর যত্ন ও পরিচর্যা পদ্ধতি খুব একটা কঠিন নয়। পরিমিত জল ও প্রতি ১-২ মাস অন্তর পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার (সার), অনুখাদ্য ও ভিটামিন সরবরাহ করলেই গাছ সবুজ ও সতেজ থাকে। নির্দিষ্ট সময় ব্যবধানে শুকিয়ে অথবা হলুদ হয়ে যাওয়া পাতা ছেঁটে ফেলা উচিৎ।
আমাদের রাজ্যে ‘উল্লম্ব বাগান’-এর সাম্প্রতিক কিছু নিদর্শন –
আমাদের ২০১৮ সালে যাত্রীদের চোখের আরাম ও স্বাস্থ্যের উন্নতির কথা মাথায় রেখে পূর্বরেল শিয়ালদহ স্টেশনে ‘উল্লম্ব বাগান’ তৈরী করেছে। মাটিতে নয়, বোর্ডের উপর প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার গাছ দিয়ে তৈরী হয়েছে এই বাগান। মাটির থেকে প্রায় ১১০ ফুট অপরে গিয়ে শেষ হয়েছে বাগানটির বিস্তার। এক্ষেত্রে বাগানের গাছগুলিকে বিন্দুসেচ পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় জল সরবরাহ করা হয়। এই পদ্ধতিতে একটি টিউবকে বোর্ডের মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ও তার মধ্য দিয়ে সার মিশ্রিত জল প্রবাহিত হয়। টিউবের গায়ে বিভিন্ন জায়গায় ছিদ্র করা থাকে। ওই ছিদ্র দিয়ে সার মিশ্রিত জল বেরিয়ে গাছের গোড়ায় পৌছয়। তাছাড়াও সারা বছর ধরে বৃষ্টির জল জমিয়ে সেই জল ওই বাগানে ব্যবহার করার ব্যবস্থাও করা হয়েছে (সূত্র বাংলা দৈনিক ‘এই সময়’, ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮)।
খুব সাম্প্রতিকতম সময়ে, ২০২০ সালে, নিউটাউন-কলকাতা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (NKDA) রাস্তার মাঝের মেট্রোর স্তম্ভকে মাধ্যম করে সবুজের বিস্তার ঘটানোর পরিকল্পনা করেছে। ইতিমধ্যেই ৩০ টি স্তম্ভ এভাবে সেজে উঠেছে এবং ভবিষ্যতে আরো ৭০ টি স্তম্ভকে এভাবে সাজিয়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এভাবে ‘উল্লম্ব বাগান’ তৈরী করলে স্তম্ভগুলির উপর কোন প্রভাব পড়বে কি না, তা নিয়ে প্রাথমিকভাবে সংশয় ছিল। সেই সংশয় কাটাতে স্তম্ভের উপর প্রথমে টিনের জাল দেওয়া হয়েছে। তার ওপর পাটজাতীয় আস্তরণ ও তার ওপর টব সমেত গাছ দিয়ে ‘উল্লম্ব বাগান’টি বানানো হয়েছে। এক্ষেত্রে জল দেওয়ার সমস্যা মেটানোর জন্য এক ধরণের সেন্সর লাগানো হয়েছে। টবে জল কমে এলেই সেন্সর সংকেত পৌঁছে দেবে নির্দিষ্ট স্থানে। সুইচ টিপলেই নির্দিষ্ট টবে জল পৌঁছে যাবে। আলাদা করে কারোর জল দেবার দরকার পড়বে না (সূত্র বাংলা দৈনিক ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’, ২৩ শে ফেব্রুয়ারী, ২০২০)।
উল্লম্ব বাগান-এর উপকারিতা –
১) নান্দনিক শোভা বৃদ্ধি করে।
২) বাতাসের দূষিত কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে ও বাতাসে বিশুদ্ধ অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ায়। ফলত বাতাসের গুণগতমান (Air quality) বজায় রাখতে এর জুড়ি মেলা ভার।
৩) বায়ুদূষণ ও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৪) শহরের বড় বড় বাড়িগুলিকে সরাসরি সূর্যের প্রখর তাপ থেকে রক্ষা করে ও সেগুলিকে ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে (Cooling effect)।
৫) ধূলিকণা শোষণ করে বাতাস পরিশ্রুতকরণে (Air filtration) সাহায্য করে।
উপসংহার – বর্তমান সময়ে কংক্রিটের জঙ্গলের মাঝে দাঁড়িয়ে সবুজের দেখা পাওয়া সত্যিই দুষ্কর। পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য যথেচ্ছভাবে কাটা হয়েছে শহরের গাছ, যার ফলে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দূষণ। ফলস্বরূপ শহর ক্রমশ হয়ে পড়ছে বসবাসের অযোগ্য। এই কংক্রিটের জঙ্গলকে বসবাসযোগ্য করতে একমাত্র পথ সবুজায়ন। কিন্তু শহর ও শহরতলিতে সবুজায়ন করার জন্য বনসৃজনের মতো জায়গার বড় অভাব। এক্ষেত্রে একমাত্র দিশা দেখাতে পারে ‘উল্লম্ব বাগান’। তাই আসুন, সকলে মিলে প্রধানত যারা শহুরে জীবনযাপনে অভ্যস্ত, তারা দূষণ মুক্ত সমাজ গড়ে তুলতে কম খরচায়, ছোট করে হলেও বাড়িতে একটি ‘উল্লম্ব বাগান’ তৈরী করি।
লেখক - শুভ্রজ্যোতি চ্যাটার্জ্জী (সবজি বিজ্ঞান বিভাগ, উদ্যান পালন অনুষদ, বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, মোহনপুর, নদীয়া)
Related Link -
Share your comments