পশ্চিমবঙ্গ গত অর্থবর্ষে (২০১৮-১৯) তার আগের অর্থবর্ষের (২০১৭-১৮) তুলনায় প্রায় ১০০ টন বেশি পরীক্ষিত বীজ পেয়েছে। এ রাজ্যে জাতীয় বীজ নিগমের বীজ বিক্রি হয়েছে প্রায় ১৩০০ টন। যা অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় অনেকটা বেশি। উন্নত মানের বীজ ব্যবহারের ফলে কয়েকটি জেলায় হেক্টর পিছু পাট উৎপাদন ২০-২৩ কুইন্টাল থেকে বেড়ে ৩০-৩২ কুইন্টাল হয়েছে। উন্নত হয়েছে পাটের মান।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য পশ্চিমবঙ্গে প্রতি বছর প্রায় ৩,৫০০ টন পাট বীজের প্রয়োজন হয়। এর একটা বড় অংশ খোলা বাজার থেকে চাষীদের কিনতে হয়। বাজারে ভালো-মন্দ মেশানো নিম্ন মানের বীজ বিক্রি হয় বলে অভিযোগ ছিল পাট চাষীদের। চাহিদার তুলনায় উন্নত মানের বীজের যোগান কম। আর পরিবেশগত কারণে পশ্চিমবঙ্গে পাটের বীজ উৎপাদন করা যায় না। উন্নত মানের বীজ পেতে কেন্দ্রের জাতীয় বীজ নিগমের ওপর নির্ভর করতে হয় রাজ্যের চাষীদের।
প্রিয় পৃষ্ঠপোষক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। মানসম্পন্ন কৃষি সাংবাদিকতা সরবরাহ করা এবং গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং লোকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য আমাদের আপনার সমর্থন দরকার।
প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।
Share your comments