গরমের সময় আম চাষ ও বর্ষার সময় পেয়ারা আর কুমড়ো জাতীয় সকল সবজিতে প্রায়ই দেখা যায় ফল কিছুটা অংশ হলুদ হয়ে মাটিতে পড়ে যাচ্ছে ও সেই ফলগুলির মধ্যে সাদা কীড়া বা ল্যাদা পোকা কিলবিল করছে। আম ও পেয়ারা ফল চাষে এটি যেমন মারাত্মক ক্ষতি করে তেমনই গরম থেকে প্রাক বর্ষা ও বর্ষায় কুমড়ো জাতীয় সকল সবজিতেই এর প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। আসলে ডকাস গোত্রের ফলের মাছি, তাদের শুঙ্গ দিয়ে ফলত্বকের নিচে ডিম পেড়ে দেয় ও ডিম ফুটে কীড়া ফলের শাঁস খেয়ে নেয়। বর্তমানে এই মাছির পূর্ণাঙ্গ দশা নিয়ন্ত্রণ ছাড়া কোন রাসায়নিক দ্বারাই এর ঠিকমত প্রতিকার সম্ভব নয়। তবুও চাষিরা না বুঝে কড়া কীটনাশক ব্যবহার করেন। এতে মাছি নিয়ন্ত্রণ হয় না উপরন্তু পরিনত ফলে কীটনাশকের ক্ষতিকর অবশেষ ফসলকে বিষাক্ত করে তোলে।
আম ও পেয়ারার ফলের মাছির জন্য মিথাইল ইউজিনল যুক্ত ‘জেমিনি ফ্রুট ফ্লাই ট্র্যাপ’ গাছ পিছু একটি লাগালে খুব কম খরচায় পুরুষ পতঙ্গ আকৃষ্ট হয়ে ফাঁদে ঢুকে মারা যায়। ফলে বংশবৃদ্ধি রুখে সঠিক পরিবেশবান্ধব উপায়ে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়।
সবজির ফলের মাছির জন্য আছে অনুরূপ ‘জেমিনি মেলন ফ্রুট ফ্লাই ট্র্যাপ’ যা বিঘাতে ৫-৬ টি লাগাতে হয়। আর এভাবেই ‘এরিয়ান ইনডাসট্রিজ’ রাজ্যের কৃষকদের উন্নত কৃষির পথের সঙ্গে পরিবেশ রক্ষার দায়িত্ব নিয়ে নতুন দিশা দেখাচ্ছে।
আম ও পেয়ারার ফলের মাছির জন্য মিথাইল ইউজিনল যুক্ত ‘জেমিনি ফ্রুট ফ্লাই ট্র্যাপ’ গাছ পিছু একটি লাগালে খুব কম খরচায় পুরুষ পতঙ্গ আকৃষ্ট হয়ে ফাঁদে ঢুকে মারা যায়। ফলে বংশবৃদ্ধি রুখে সঠিক পরিবেশবান্ধব উপায়ে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়।
সবজির ফলের মাছির জন্য আছে অনুরূপ ‘জেমিনি মেলন ফ্রুট ফ্লাই ট্র্যাপ’ যা বিঘাতে ৫-৬ টি লাগাতে হয়। আর এভাবেই ‘এরিয়ান ইনডাসট্রিজ’ রাজ্যের কৃষকদের উন্নত কৃষির পথের সঙ্গে পরিবেশ রক্ষার দায়িত্ব নিয়ে নতুন দিশা দেখাচ্ছে।
যোগাযোগ করুন - শ্রী সুজিত কুমার দে - ৮০১৭৭৭৪৩৩০, ৯৮৩১৬৯০৫১৩
রুনা নাথ(runa@krishijagran.com)
Share your comments