প্রেগন্যান্সি আমাদের সাধারন মানুষের কাছে ভয়ের বিষয়। কিন্তু DNA সিকোয়েন্স প্রযুক্তির মাধ্যমে জেনেটিক ডিসঅর্ডার চেনার উপায় উদ্ভাবন করেছেন ডাক্তাররা। এর মাধ্যমে পরবর্তি প্রজন্মের মধ্যে জিনগত সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে বলে মনে করেছেন তারা। প্রেগন্যান্সির প্রথম তিনমাসের মধ্যে উন্নত VSG ইমেজিং এর মাধ্যমে ও তার সাথে কিছু নির্দিষ্ট রক্ত-পরীক্ষার দ্বারা এই ডিসঅর্ডার বার করে নেওয়া যাবে। ২৫ বছরের ২,২০০ জন অন্তঃসত্ত্বা মহিলার মধ্যে একজনের এরকম জিনঘটিত ডিসঅর্ডার শিশুর জন্ম দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- তন্ময় কর্মকার
Share your comments