দিন দিন কমে যাচ্ছে কলা উৎপাদনের হার! কৃষকরা নিলেন বড় সিদ্ধান্ত

একদিকে করোনার প্রকোপ অন্যদিকে বৃষ্টির ভ্রুকুটি সব মিলিয়ে চাষিদের অবস্থা নাজেহাল। করোনা এবং ওমিক্রমের প্রভাবে আবারও মন্দার বাজার মহারাষ্ট্রে। তারমধ্যে দোসর এই বৃষ্টি। যখন তখন বৃষ্টির কারণে ব্যাপক ক্ষতির মুখে চাষিরা। আর এই দুই জিনিসের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে মহারাষ্ট্রের চাষিদের। ওমিক্রনের প্রভাব কৃষি ব্যবসায় পড়তে শুরু করেছে । যেখানে কলার দাম ইতিমধ্যেই নেমে এসেছে। আগামী দিনে কলা উৎপাদন হবে কি হবে না তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছে চাষিরা। তবে ভবিষ্যতে কলার তীব্র ঘাটতি দেখা দেবে এবং দামও বাড়বে।

Rupali Das
Rupali Das

একদিকে করোনার প্রকোপ অন্যদিকে বৃষ্টির ভ্রুকুটি সব মিলিয়ে চাষিদের অবস্থা নাজেহাল।  করোনা এবং ওমিক্রমের প্রভাবে আবারও মন্দার বাজার মহারাষ্ট্রে। তারমধ্যে দোসর এই বৃষ্টি। যখন তখন বৃষ্টির কারণে ব্যাপক ক্ষতির মুখে চাষিরা। আর এই দুই জিনিসের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে মহারাষ্ট্রের চাষিদের। ওমিক্রনের প্রভাব কৃষি ব্যবসায় পড়তে শুরু করেছে । যেখানে কলার দাম ইতিমধ্যেই নেমে এসেছে। আগামী দিনে  কলা উৎপাদন হবে কি হবে না তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছে চাষিরা।  তবে ভবিষ্যতে কলার তীব্র ঘাটতি দেখা দেবে এবং দামও বাড়বে।

আরও পড়ুনঃ  কমতে চলেছে ডিম ও মাংসের দাম! মজুদদারি নিয়ে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের, জেনে নিন

বর্তমানে যে প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তার জন্য কলার চারার চাহিদা নেই। ফলে ল্যাব চালকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন । ল্যাবের লোকেদের লাখ লাখ টাকা মূল্যের কলা কিনতে বলা হচ্ছে । কিন্তু সেই চারা গুলি কিনতে নারাজ চাষিরা। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন কলার বাগান কেটে সাফ করেছেন চাষিরা। পাশাপাশি করোনার পর এখন ওমিক্রণ এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব মহারাষ্ট্রে। তাই ওমিক্রনের ক্রমবর্ধমান প্রাদুর্ভাবের কারণে বাগান চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

আরও পরুনঃ  ভারতীয় জেলেদের জন্য আদর্শ ৪টি অ্যাপ! মাছ চাষ সম্পর্কিত পাবেন সমস্ত তথ্য, জেনে নিন

এছাড়াও জুলাই মাসে পশ্চিম মহারাষ্ট্রে বন্যায় কলার বাগানের ব্যাপক ক্ষতি হয়। কলা সারা বছর চাষ হয় কিন্তু অগাস্ট এবং জুলাই মাসে এই ফলন সবচেয়ে বেশি হয়। পশ্চিম মহারাষ্ট্রের কৃষকরা কলা চাষের জন্য নতুন এলাকায় কলা লাগানোর পরিকল্পনা করেছিলেন । কিন্তু বাজারের পরিস্থিতি এবং ওমিক্রনের ক্রমবর্ধমান প্রসারের কারণে কৃষকরা তাদের পরিকল্পনা পরিবর্তন করেছেন। কারণ এখন কৃষকদের মনে প্রশ্ন রয়েছে লাখ টাকা খরচ করার পরও বাজারদরের উন্নতি না হলে ভবিষ্যতে কী হবে, তাই কৃষকরা এখন দ্বিতীয় ফসল উৎপাদনের দিকে ঝুঁকলেও কলা চাষে সাহস পাচ্ছেন না। চারা বিক্রি না করার কারণে ইতুইমধ্যে রাজ্যে 35টি ল্যাবের মধ্যে 7টি বন্ধ রয়েছে।

Published On: 28 December 2021, 10:32 AM English Summary: The rate of banana production is decreasing day by day! The farmers took a big decision

Like this article?

Hey! I am Rupali Das. Did you liked this article and have suggestions to improve this article? Mail me your suggestions and feedback.

Share your comments

আমাদের নিউজলেটার অপশনটি সাবস্ক্রাইব করুন আর আপনার আগ্রহের বিষয়গুলি বেছে নিন। আমরা আপনার পছন্দ অনুসারে খবর এবং সর্বশেষ আপডেটগুলি প্রেরণ করব।

Subscribe Newsletters