ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, বিহার, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, মধ্য প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তেলঙ্গানা এবং উত্তরাখণ্ড ইত্যাদি রাজ্যে রজনীগন্ধা গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ফসল রূপে উৎপাদিত হয়। তবে প্রধান অবদানকারী রাজ্য হ'ল পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশা, তামিলনাড়ু এবং কর্ণাটক। ২০১৪ সালের এনএইচবি রিপোর্ট অনুযায়ী, বর্তমানে এর চাষকৃত অঞ্চল (৮০০০ হেক্টর) এবং উত্পাদিত ফসলের পরিমাণ (৫৪,০০০ এমটি)। এটি দ্বিবর্ষজীবী উদ্ভিদ হওয়ায় কৃষকেরা দুই বছর অবধি এর চাষ করেন । উদ্ভিদের বৃদ্ধি কন্দের আকারের উপর নির্ভর করে, উদ্ভিদবৃদ্ধি এই ফসলের একটি অবিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া এবং অঙ্কুরোদগমের ৮৫-৯৫ দিন পরে ফুল প্রস্ফুটিত হয়। দ্বিবর্ষজীবী এই উদ্ভিদটির ফসল দুই বছর ব্যাপী সংগ্রহ করার পর পুনরায় রোপণের জন্য এর কন্দ উত্থিত করতে হবে। কন্দগুলির পূর্ণ বিকাশ লাভ করতে সময় লাগে দুই বৎসর কাল। গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে সর্বাধিক সংখ্যক ফুল প্রস্ফুটিত হয়।
প্রজাতি এবং বৈচিত্র্য - বোস এট আল (Bose et al) (১৯৯৯) রিপোর্ট অনুযায়ী সমগ্র বিশ্বে প্রায় ১২ রকম প্রজাতির রজনীগন্ধা রয়েছে। পলিয়্যান্থিস টিউবরোজ, পি. পালাস্ট্রিস, পি. ডুরাঞ্জেনসিস, পি. মন্টানা, পি. লঙ্গিফ্লোরা, পি. প্লাটিফিল্লা, পি. গ্র্যামিনিফোলিয়া, পি. জেমিনিফ্লোরা, পি. প্রিংলি প্রভৃতি ।আইআইএইচআর, বিসিকেভি এবং এসএইউ-র মতো বিভিন্ন ইনস্টিটিউটে নানা ধরণের বৈচিত্র্যময় রজনীগন্ধার বিকাশ দেখা যায়। পাপড়ি সংখ্যার ভিত্তিতে বিভিন্ন জাতের রজনীগন্ধা নীচে তালিকাভুক্ত করা হল।
১) একক জাত: মেক্সিকান সিঙ্গল, শৃঙ্গার, আরকা প্রজ্জ্বল, কলকাতা সিঙ্গল, ফুলে রজনী, হায়দ্রাবাদ সিঙ্গল, বিধান রজনী -১, বিধান রজনী -২, বিধান রজনী -৩, শ্রীনগর, আরকা নিরন্তর।
২) যুগ্ম জাত: কলকাতা ডাবল, সুবাসিনী, বৈভব, হায়দ্রাবাদ ডাবল, বিআরএইচ -১৯, বিআরএইচ -১৭, বিআরএইচ -২৪।
জলবায়ু : – উচ্চ তাপমাত্রা এবং উচ্চ আর্দ্রতায় উদ্ভিদটি সুচারু রূপে বৃদ্ধি পায়। একক প্রকারের বৃদ্ধির জন্য ২০-৩৫ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় এবং সর্বোচ্চ ৪০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড ও সর্বনিম্ন ১২ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা পর্যন্ত উদ্ভিদটি বেঁচে থাকতে পারে এবং যুগ্ম জাতের বৃদ্ধির জন্যে অপেক্ষাকৃত শীতল তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়। ৪০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড- এর উপরে তাপমাত্রা উদ্ভিদের দৈর্ঘ্য এবং ফুলের সংখ্যা হ্রাস করে, আবার কম তাপমাত্রা উদ্ভিদের বৃদ্ধি সীমাবদ্ধ করে এবং এর ফলন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। ১২ - ১৪ ঘন্টা পূর্ণ সূর্যালোক এবং ১২০০-১৪০০ মিমি. বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চল এই ফসলের জন্য সর্বোত্তম, যদি বৃষ্টিপাত কম হয়, কিন্তু আর্দ্রতা বেশি থাকে, তবে উদ্ভিদের বৃদ্ধির কোন ক্ষতি হয় না।
চাষ পদ্ধতি-
মৃত্তিকা - বেলে দোআঁশ মাটি ও কাদামাটি রজনীগন্ধার বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য আদর্শ। উচ্চ জৈব সার এবং মাটির পিএইচ মান ৬.৫-৭.৫ হলে তা রজনীগন্ধার উন্নত ফলনের জন্য যথোপযুক্ত। সূক্ষ্ম মৃত্তিকার উন্নত জলধারণ ক্ষমতা এবং শোষণ ক্ষমতা এই ফসলের জন্য একটি আদর্শ বিষয়বস্তু।
ক্ষেত্র প্রস্তুতি, রোপণ এবং মালচিং (Planting) –
সঠিক নিকাশী ব্যবস্থা সহ উন্নত সমতলভূমি এই ফসলটির জন্য উপযুক্ত। উদ্ভিদটি চাষের জন্য প্রচুর পরিমাণে জলের প্রয়োজন হয়, কারণ মাটি সারা বছর আর্দ্র রাখতে হয়। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, জল যেন জমিতে দাঁড়িয়ে না থাকে। কারণ জমিতে দাঁড়িয়ে থাকা জল, বিশেষত শীত ও বর্ষাকালে তা ফসলের জন্য ক্ষতিকারক। জলাবদ্ধতা স্বল্প সময়ের জন্য হলেও, তা মূল পদ্ধতিকে ক্ষতিগ্রস্থ করে এবং উদ্ভিদের বৃদ্ধি এবং ফলনকে প্রভাবিত করে। ৩-৪ বার ভূমি কর্ষণের পরে সকল আগাছা অপসারিত করতে হবে। অন্তিম ভূমি কর্ষণের সময় প্রতি হেক্টরে ২৫০ কেজি হারে গোবর সার ও নিম কেক (১৫ টন) একত্রে প্রয়োগ করতে হবে। এরপর প্রস্থে ৩ ফুট এবং ৬ ইঞ্চি উচ্চতার বেড প্রস্তুত করতে হবে, দৈর্ঘ্য ক্ষেতের আকারের উপর নির্ভর করে, বেডের মধ্যে আভ্যন্তরীণ কর্ষণের জন্যে এক ফুট জায়গা থাকতে হবে এবং সেচ ও নিকাশী ব্যবস্থা ভালো থাকতে হবে। এই উদ্ভিদটি কন্দের মাধ্যমে প্রসার লাভ করে। রজনীগন্ধা রোপণের পর ধীরে ধীরে এর কন্দগুলি ৪.৫-৫ সেন্টিমিটার ব্যাসের এবং স্বাস্থ্যকর ও পরিপক্ক হয়ে ওঠে। রোপণের আগে কন্দগুলিকে ছত্রাকনাশক (ব্লিটক্স ২ গ্রাম / লিটার) জলে প্রয়োগ করে ২০ মিনিটের জন্য সেই জলে দ্রবীভূত করা হয়। এরপর কন্দগুলি ১ দিনের জন্য সাধারণ তাপমাত্রায় শুকানো হয়। এক হেক্টর জায়গায় রজনীগন্ধা চাষের জন্য প্রায় এক লক্ষ ষাট হাজার কন্দ লাগবে। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে রজনীগন্ধার কন্দ রোপণ করা হয়, তবে পশ্চিমবঙ্গে দক্ষিণ অঞ্চলে, মার্চ-এর মধ্যবর্তী সময় থেকে এপ্রিল-এর মধ্যবর্তী সময় এবং সেপ্টেম্বরের মধ্যবর্তী সময় থেকে অক্টোবরের মধ্যবর্তী সময়ে এর কন্দগুলি রোপণ করা হয়। সাধারণত একটি উদ্ভিদের থেকে অপর উদ্ভিদ ২০ সেমি. দূরত্ব এবং এক সারি থেকে অপর সারি ৩০ সেমি. দূরত্ব বজায় রেখে রোপণ করা হয়। রোপণের সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখা উচিত, তা হল, কন্দগুলি মাটির পৃষ্ঠ থেকে ৪-৫ সেন্টিমিটার গভীরে স্থাপন করা হয়। কন্দ রোপণের আগে বেড ৪০ মাইক্রন কালো পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিতে হবে এবং ৫ সেন্টিমিটার ব্যাসের গর্ত করতে হবে। এরপর এক সারি থেকে অপর সারি ২০*৩০ সেমি. দূরত্বে কন্দগুলি রোপণ বা গর্তগুলিতে স্থাপন করা হয়।
সার প্রয়োগ (Fertilizer)- অন্তিম ভূমি কর্ষণের পর ক্ষেত্র প্রস্তুত করার জন্য এক হেক্টর জমিতে এফওয়াইএম সার ১৫ টন ভার্মিকম্পোস্ট সহ ১৪০০ কেজি প্রয়োগ করতে হবে। রজনীগন্ধার সর্বোচ্চ ফলন পাওয়ার জন্য এনপিকে ২০০:২০০:২০০ অনুপাতে প্রতি হেক্টরে প্রয়োগ করতে হবে। মাটি শোধনের জন্য, প্রতি তিন বছরের ব্যবধানে ২০০ কেজি / হেক্টর-এ চুন প্রয়োগ করতে হবে। এই সারগুলি প্রয়োগের পাশাপাশি জমি তৈরির সময় অন্যান্য জৈব সার যেমন, নিম কেক (২০০ কেজি / হেক্টর), সরিষা কেক (৫০০কেজি / হেক্টর) এবং হর্ন মিল (৭০০কেজি / হেক্টর) জমিতে প্রয়োগ করতে হবে। প্রাথমিক বৃদ্ধি এবং বিকাশের ক্রমবর্ধমানতাকে অধিক সমৃদ্ধ করার জন্য, এনপিকে সার ৩৫০ কেজি / হেক্টরে ১০:২৬:২৬ অনুপাতে প্রয়োগ করতে হবে। মাটির স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখতে, কার্বোফিউরন (ফিউরাডন) ৩৫ কেজি / হেক্টর রোপণের সময় প্রয়োগ করতে হবে, এটি উদ্ভিদটির জন্যও উপকারী। রোপণের ১৫ দিন পরে, এনপিকে সার ১০০ কেজি / হেক্টরে ১০:২৬:২৬ অনুপাতে, সরিষা কেক এবং নিম কেক ১০০কেজি / হেক্টরে, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস ৫ কেজি / হেক্টরে এবং পিপিসি (কার্বোফিউরন) ফুরাডন ৩৫ কেজি / হেক্টরে প্রয়োগ করতে হবে। রোপণের ৬০ এবং ৯০ দিন পর্যন্ত সার প্রয়োগের এই পরিমাণ অব্যাহত থাকবে। সার প্রয়োগের একই পর্যায় দ্বিতীয় বছরও অব্যাহত থাকবে। যদি উদ্ভিদের পর্যাপ্ত বৃদ্ধির অভাব দেখা দেয়, তবে হাইজিন ১০ কেজি / হেক্টর এবং রুটোজ্ ১০ কেজি / হেক্টর-এ প্রয়োগ করতে হবে।আভ্যন্তরীণ পরিচর্যা (sub heading) - সার প্রয়োগ চলাকালীন এবং আগাছা পরিষ্কারের পর কন্দ এবং উদ্ভিদের যথাযথ বিকাশের জন্য মাটিকে উত্তোলিত করা খুব প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। কারণ এটি একটি কন্দজ উদ্ভিদ। যদি বেলে মাটি হয়, তবে উদ্ভিদের সঠিক বর্ধনের জন্য, সপ্তাহে দু'বার সেচের প্রয়োজন হয়। অন্যান্য ধরণের মাটিতে, অর্থাৎ কাদামাটিতে ১৫ দিনের ব্যবধানে সেচ যথেষ্ট। আগাছা নিয়ন্ত্রণের জন্য রজনীগন্ধার ক্ষেতে মালচিং খুবই কার্যকর প্রক্রিয়া।
হার্বিসাইড প্রয়োগ -
গ্লাইফোসেট (৭১ এসজি) + অক্সিফ্লুরোফেন (২৩.৫ ইসি) প্রাক-রোপণ-এর ২-৩ সপ্তাহ পূর্বে জমি প্রস্তুতির অন্তিম পর্বে ২ গ্রাম/ লিটার জলে (ঝুমার) মিশিয়ে, পরে পেনডিমেথালিন ৩০ ইসি (প্রাক উত্থান) ১.০ কেজি এআই / হেক্টরে রোপণের ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রয়োগ করতে হবে। ফসল সংগ্রহ ও ফলন (sub heading) - দুটি ধরণের ফসল সংগ্রহ করা হয়, একটি ফুল এবং অন্যটি ফুলের পাশাপাশি তার মূল কন্দ। খন্ডিত ফুলের ক্ষেত্রে, জোড়া ফুলের কুঁড়ি প্রস্ফুটিত হলে এগুলি সংগ্রহ করা হয়। মুক্ত ফুলের জন্য, ফুলের কুঁড়ি সম্পূর্ণ পরিপক্ক হলে, সকালের দিকে ফসল সংগ্রহ করতে হবে। ফসল সংগ্রহ করার পরে, প্যাকেজিংয়ের আগে ফসলের শেষাংশ কিছুক্ষণের জন্যে জলে দ্রবীভূত করে রাখতে হবে। যুগ্ম জাতের ক্ষেত্রে এক হেক্টর জমি থেকে প্রায় ১.৫-২ লক্ষ ফসল পাওয়া যায়, যেখানে একক জাতে প্রায় ১৪-১৬.৫ টন মুক্ত ফুল প্রতি হেক্টরে বছরে উত্পাদিত হয়। মূল কন্দ সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে উদ্ভিদের দ্বিতীয় বছরে তা করা যেতে পারে। শীতের মরসুমের পরবর্তী সময়ে কন্দ সংগ্রহ করা যেতে পারে, তবে ফসল সংগ্রহ করার কমপক্ষে এক মাস পূর্বে, জল প্রদান বন্ধ করা উচিত। খণ্ডিত কন্দগুলি পরিষ্কার এবং রোগমুক্ত রাখার জন্যে জলে ছত্রাকনাশক (ব্লিটক্স ২ গ্রাম / লিটার) মিশিয়ে রাখা হয় এবং তিন মাস যাবৎ শুকনো, বাতাসহীন, ছায়াময় এবং অন্ধকার জায়গায় এগুলি রাখা হয়। কীটপতঙ্গ ব্যবস্থাপনা (sub heading) - ১) থ্রিপস : এই রোগে পাতাগুলি সাদা হয়ে যায়। ফিপ্রোনিল (রিজেন্ট ১.৫ মিলি / লি), ইমিডাক্লোপ্রিড (কনফিডার ০.৫ মিলি / লি), ডিমেথয়েট (রজার ২ মিলি / লি) দিয়ে এর নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।২) কুঁড়ি নাশক কীট : ফুলের কুঁড়িতে সংক্রমণ শুরু হয়ে ধীরে ধীরে ফুলের সম্পূর্ণ অংশ গ্রাস করে। এর প্রতিকারের জন্যে কার্টাপ হাইড্রোক্লোরাইড (কিটাপ ১ গ্রাম / লি), অ্যাবামেকটিন (ভার্টিমেক ০.৪ মিলি / লি), এসিফেট (এসিফেট ১.৫ গ্রাম/ লি) প্রয়োগ করতে হবে।৩) নেমোটোডস: এর আক্রমণে উদ্ভিদটি খর্বাকৃতি হয়ে যায়, এর সতেজ বর্ণ ফিকে হতে হতে শেষ পর্যন্ত বিলীন হয়ে যায় এবং ফুল প্রস্ফুটিত হয় না। প্রতিকারের জন্য রোপণের সময় প্রতি হেক্টরে ৩০০ কেজি নিম কেক প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়া এর সাথে আভ্যন্তরীণ অংশে কার্বোফিউরন বা ফোরেট ২.৫-৩.০ কেজি / হেক্টর (৬৬ কেজি ফিউরাডন, ৩ % গ্রানুলস / হেক্টর) এবং মেরি গোল্ড প্রয়োগ করতে হবে।
রোগ সংক্রমণ -১) পাতার দাগ (লিফ স্পট) – পাতায় বিভিন্ন কালো দাগ দেখা যায়। এই রোগের প্রতিকারের জন্যে ডিফেনকোনাজল (স্কোর ০.১% / ডিথেন এম – ৪৫, ২ গ্রাম / লি) জলে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।২) পাতার ঝলসা রোগ – গ্রীষ্মকালে প্রখর তাপে অনেক সময় পাতা জ্বলে যায়। এর প্রতিকার করতে হলে ডিফেনকোনাজল (স্কোর ০.১%) প্রয়োগ করতে হবে। এতে যদি সমাধান না হয়, তবে প্রয়োজনে কিউনিটাল (আইপ্রোডিন + কার্বেনডাজিম ০.২%) প্রয়োগ করতে হবে।৩) মূল পচা: এই রোগে গাছের শিকড় এবং শীর্ষভাগ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। প্রতিকার – এর প্রতিকারের জন্যে নিমকেক + ট্রাইকোডার্মা হার্জিয়ানাম ৫০০ গ্রাম / বর্গমিটার + মেটালক্সিল + মানকোজেব ০.২% মাটিতে নিষিক্ত করতে হবে।
Related Link - কৃষকরা পাবেন ফার্ম যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম (farm equipment) ক্রয়ে সরকারের থেকে 80% পর্যন্ত ভর্তুকি
খারিফ মরসুমে স্বল্প মেয়াদী ফসল (kharif season-Babycorn) বেবীকর্নের চাষ
সরকারের ৩৩ শতাংশ ভর্তুকি ৭ লক্ষ পর্যন্ত লোণ (Gov. subsidy- Livestock) পশুপালকদের জন্য
বর্ষায় বাজরা চাষে (Millet in Monsoon) প্রচুর লাভ, তার আগে তৈরি করুন জৈব সার
Share your comments